নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল):
স্থানীয় জাতের পরিবর্তে ব্রি ধান ৭৬ ব্যবহার
আমনের উৎপাদন বাড়াতে স্থানীয় জাতের পরিবর্তে ব্রি ধান ৭৬ ও ব্রি ধান ৭৭ ব্যবহার অনস্বীকার্য। জাত দু’টো অলবণাক্ত জোয়ার-ভাটার জন্য বেশ উপযোগী। ধান পাকার পরও গাছ সহজে হেলে পড়ে না। তাই এর চাষাবাদ সম্প্রসারণে চাষিদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। আজ (১১.০৭.২০১৮ খ্রি.) বরিশাল নগরীর খামারবাড়িস্থ ডিএই সম্মেলনকক্ষে কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ সমন্বয় কমিটির আঞ্চলিক সভায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. ওমর আলী শেখ সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, কৃষি তথ্য সেবা নিশ্চিতকরণে এআইসিসিতে ফলোআপ বাড়ানো দরকার। তবেই ডিজিটাল কৃষির রূপকল্প বাস্তবায়ন হবে।
আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক তুষার কান্তি সমদ্দারের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিএই বরগুনার উপপরিচালক মো. সাইনুর আজম খান, ঝালকাঠির উপপরিচালক শেখ আবু বকর ছিদ্দিক, ভোলার উপপরিচালক প্রশান্ত কুমার সাহা, পিরোজপুরের উপপরিচালক আবু হেনা মো. জাফর, পটুয়াখালীর উপপরিচালক হৃদয়েশ^র দত্ত, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ হোসেন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (বারি) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (এসআরডিআই) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ছাব্বির হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) যুগ্ম পরিচালক ড. মো. মিজানুর রহমান, আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
সভায় কৃষকসহ ডিএই, কৃষি তথ্য সার্ভিস, ব্রি, বারি, বিএডিসি, এসআরডিআই, এসসিএ, বিএসআরআই, বিজেআরআই, ডিএএম, বিনাসহ কৃষি সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৩০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।