জয়পুরহাটে উন্নতমানের আলু উৎপাদনে আলু ভান্ডার নামে পরিচিত কালাই উপজেলা। জেলার পৌরসভাসহ ৫টি ইউনিয়নে আলুর বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলন বেশি ও বাজার মূল্য বেশি পাওয়ায় আলু চাষীদের মুখে অফুরন্ত হাসি ফুটছে। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার থেকে ১১৭ হেক্টর বেশি জমিতে আলু চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় ২ লাখ ৩২ হাজার ৮০০ মণ আলু উৎপাদনের ফলে ৩ লাখ ২১ হাজার মণ আলু উৎপাদন হয়েছে। এখানের আলু বিদেশেও যাচ্ছে বলে আলু চাষীরা জানান।
চলতি মৌসুমে উপজেলা কৃষি অধিদফতর ও আলু চাষীদের সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় ১৩ হাজার ২৪৩ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়। উফশি জাতের আলুর ফলন বেশি হওয়ায় আলু চাষীরা এ জাতের তেল পাকরি, ফাটা পাকরি, গ্রেনোলা, ক্যারেট, রোজেটো, এ্যাসস্টিক, কার্ডিলাল, ডায়মন্ড ও রোমানা জাতের আলু চাষ করেছেন। এসব জাতের মধ্যে বিদেশি জাতের আলুর ফলন ও দামে বেশি। মাত্রাই ইউনিয়নের গারইল গ্রামের আলু চাষী ইদ্রিস আলী জানান, এবছর সাড়ে ৩ বিঘা জমিতে বিদেশি জাতের গ্রেনোলা ও রোজেন জাতের আলু চাষ করে প্রতি শতাংশ জমিতে তিন মণ হিসাবে ২৯০ মণ আলুর ফলন পেয়েছেন। সমপরিমাণ জমিতে এবার উফশি আলু চাষ করে গত বছরের তুলনায় ১৭০ মণ আলু বেশি পেয়েছি।
পুনট ইউনিয়নের চাকলমোয়া গ্রামের শাহজাহান আলী জানান, গত মৌসুমের চেয়ে চলতি মৌসুমে উপশি বিদেশি জাতের আলু চাষ করে প্রায় দ্বিগুণ ফলন পেয়েছেন। দামও ভালো পেয়েছি। বেগুন গ্রামের গভীর নলকূপের ম্যানেজার আফতাব আলী ও পৗর শহরের আওড়া মহল্লার বি. এম. ডি এর গভীর নলকূপের অপারেটর বজলুর রশিদ জানান, চলতি মৌসুমে তাদের স্কীমে ১ থেকে দেড়শ বিঘা বেশি জমিতে আলু চাষ হয়েছে। ইমামপুর গ্রামের আলু ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন বলেন, গত মৌসুমে যে পরিমান আলু দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়েছি, চলতি মৌসুমে তার থেকে বেশি পাঠিয়েছি। পুনট হাটের ইজাদার মিনহাজুর রহমান বলেন, প্রতি বছরের চেয়ে এ বছর আলুর আমদানি বেশি।
উপজেলা কৃষি অফিসার রেজাউল করিম বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলা ১২ হাজার ২৬০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ২ লাখ ৩২ হাজার ৮০০ মণ আলু উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অতিরিক্ত ১১৭ হেক্টর জমিতে উপশি জাতের আলু চাষ হয়েছে। মানব কন্ঠ।।
চলতি মৌসুমে উপজেলা কৃষি অধিদফতর ও আলু চাষীদের সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় ১৩ হাজার ২৪৩ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়। উফশি জাতের আলুর ফলন বেশি হওয়ায় আলু চাষীরা এ জাতের তেল পাকরি, ফাটা পাকরি, গ্রেনোলা, ক্যারেট, রোজেটো, এ্যাসস্টিক, কার্ডিলাল, ডায়মন্ড ও রোমানা জাতের আলু চাষ করেছেন। এসব জাতের মধ্যে বিদেশি জাতের আলুর ফলন ও দামে বেশি। মাত্রাই ইউনিয়নের গারইল গ্রামের আলু চাষী ইদ্রিস আলী জানান, এবছর সাড়ে ৩ বিঘা জমিতে বিদেশি জাতের গ্রেনোলা ও রোজেন জাতের আলু চাষ করে প্রতি শতাংশ জমিতে তিন মণ হিসাবে ২৯০ মণ আলুর ফলন পেয়েছেন। সমপরিমাণ জমিতে এবার উফশি আলু চাষ করে গত বছরের তুলনায় ১৭০ মণ আলু বেশি পেয়েছি।
পুনট ইউনিয়নের চাকলমোয়া গ্রামের শাহজাহান আলী জানান, গত মৌসুমের চেয়ে চলতি মৌসুমে উপশি বিদেশি জাতের আলু চাষ করে প্রায় দ্বিগুণ ফলন পেয়েছেন। দামও ভালো পেয়েছি। বেগুন গ্রামের গভীর নলকূপের ম্যানেজার আফতাব আলী ও পৗর শহরের আওড়া মহল্লার বি. এম. ডি এর গভীর নলকূপের অপারেটর বজলুর রশিদ জানান, চলতি মৌসুমে তাদের স্কীমে ১ থেকে দেড়শ বিঘা বেশি জমিতে আলু চাষ হয়েছে। ইমামপুর গ্রামের আলু ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন বলেন, গত মৌসুমে যে পরিমান আলু দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়েছি, চলতি মৌসুমে তার থেকে বেশি পাঠিয়েছি। পুনট হাটের ইজাদার মিনহাজুর রহমান বলেন, প্রতি বছরের চেয়ে এ বছর আলুর আমদানি বেশি।
উপজেলা কৃষি অফিসার রেজাউল করিম বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলা ১২ হাজার ২৬০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ২ লাখ ৩২ হাজার ৮০০ মণ আলু উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অতিরিক্ত ১১৭ হেক্টর জমিতে উপশি জাতের আলু চাষ হয়েছে। মানব কন্ঠ।।
কৃষির আরো খবরাখবর জানতে আমাদের পেইজে লাইকদিনঃ facebook.com/krishisongbad.com