Site icon

খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার জন্য দরকার উন্নত জাত সম্প্রসারণ- অতিরিক্ত কৃষি সচিব

খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার জন্য

খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার জন্য
নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার জন্য দরকার উন্নত জাত সম্প্রসারণ। পাশাপাশি কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার। ১৯৭২ সালে প্রায় ২০ লাখ মেট্টিক টন খাদ্য ঘাটতি নিয়ে বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল। আজকের ১৬ কোটিরও অধিক মানুষের দেশে দানাশস্যে উদ্বৃত্ত। তাই অন্যান্য ফসলেরও উৎপাদন বাড়াতে হবে কাক্সিক্ষত পর্যায়। সে লক্ষে সরকার কাজ করছে। এখন প্রয়োজন আপনাদের এগিয়ে আসা। আর তা মাঠে বাস্তবায়ন হলেই আমরা হবো শতভাগ সফল। আজ পটুয়াখালীর লেবুখালীস্থ উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রে এক কৃষক মাঠদিবসে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (গবেষণা) কমলারঞ্জন দাশ এসব কথা বলেন।
বারি উদ্ভাবিত উদ্যানতাত্ত্বিক ফসলের প্রযুক্তি হস্তান্তর শীর্ষক এ মাঠদিবসে সভাপতিত্ব করেন বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) পরিচালক ড. জাহাঙ্গীর আলম, বিনার মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এম. এ. মালেক এবং ডিএই আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. তাওফিকুল আলম।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ইফতেখার মাহমুদের সঞ্চালনার অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. ইদ্রিস আলী হাওলাদার, পিএসও ড. মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বারির সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খান, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম, এসও. নাসিরা আক্তার, মো. নজরুল ইসলাম, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
জোয়ার-ভাটাপ্রবণ দক্ষিণাঞ্চলের পতিত জমিতে উদ্যানতাত্ত্বিক ফসলের উপযোগিতা যাচাইপূর্বক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি কর্মসূচির আওতাধীন এ মাঠদিবসে ৫০ জন কৃষাণ-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।

Exit mobile version