Site icon

দেশের ১ম কৃষি বির্তকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) সেরা

মো. আউয়াল মিয়া,বাকৃবি প্রতিনিধি:

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) দু’দিনব্যাপী দেশের ১ম কৃষি বির্তকে বাকৃবি বির্তক সংঘই সেরা হয়। গত শনিবার সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে হারিয়ে বিতর্ক প্রতিযোগীতায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে সংগঠনটি।
সন্ধ্যা ৭ টার দিকে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনে বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার তুলে দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সচ্চিদানন্দ দাস চৌধুরী।এতে অতিথি হিসেবে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জসিমউদ্দিন খান ও বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. আমজাদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন
এতে সেরা বক্তা হয়েছেন বাকৃবির শিহাব সাকিব ঈশান এবং পুরো উৎসবের সেরা বক্তা হয়েছেন সৈয়দা কান্তা খানম।
উল্লেখ্য যে, বাকৃবিসহ কৃষি ভিত্তিক সরকারি ও বেসরকারি মোট ১০ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ টি দল অংশগ্রহণ করে।

বাকৃবিতে ৮ম পে স্কেল দাবিতে বাস্তবায়নের দাবিতে
অফিসার পরিষদের অবস্থান ধর্মঘট

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) রবিবার ৮ম পে স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী ও প্রোজেক্ট অফিস তালা ঝুলিয়ে দেয় অবস্থান ধর্মঘট পালন করে অফিসার পরিষদ।
দাবি আদায়ের লক্ষে গত গত মে মাস থেকে অবস্থান ধর্মঘটসহ বিক্ষোভ সমাবেশ করে সংগঠনটি। সকাল ৯ টার দিকে প্রশাসনিক ভবনের সম্মুখে অফিসার সমবেত হওয়া শুরু করে। পরে তারা প্রশাসনিক ভবন, কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী ও প্রোজেক্ট অফিস তালা ঝুলিয়ে দেয়।এতে অফিসার পরিষদের সভাপতি আরিফ জাহাঙ্গীর ও সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মাহবুবুর রশীদ গোলাপসহ অনেকে কর্মকতারা বক্তব্য রাখেন।
এরপর উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ জসিমউদ্দিন খান ও প্রোক্টর প্রফেসর ড. আতিকুর রহমান খোকন এসে তাদের সাথে কথা বলে ব্যাপারটা সুরাহার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাদের বক্তব্যই উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ আলী আকবর এসে না বলায় তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানান।
এ বিষয়ে এ কে এম মাহবুবুর রশীদ গোলাপ বলেন, পে স্কেল বাস্তবায়নের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মুঞ্জুরী কমিশনের প্রতিবেদন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবেদন পাঠায়। এই প্রতিবেদনে পে স্কেল বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। কিন্তু প্রতিবেদনের কোন তথ্য আমরা জানি না। সেটা জানার জন্য আমাদের এই নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন। দাবি আদায় না হলে আরো কঠোর আন্দোলনে যাওয়া হবে।
এতে প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
********

 

Exit mobile version