পটুয়াখালীতে সূর্যমুখী চাষ
নাহিদ বিন রফিক ( বরিশাল):
পটুয়াখালীতে সূর্যমুখী চাষ ঃ পটুয়াখালীতে সূর্যমুখীর বিভিন্ন জাতের ফলন তারতম্য প্রদর্শনীর ওপর এক কৃষক মাঠ দিবস ১০ জুন পটুয়াখালীর শারিকখালীতে অনুষ্ঠিত হয়। বারি (ওএফআরডি) আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বরিশালেরআঞ্চলিককৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম। তিনি বলেন, ভোজ্য তেল হিসেবে সূর্যমুখী অনন্য। সে সাথে মনের খোরাকও যোগায়।শরীরের কোনো ক্ষতি নেই বরং হিতকর। জাত হিসেবে বারি সূর্যমুখী-২ উৎকৃষ্ট। এর বীজ সংরক্ষণ করা যায়। তাই উৎপাদন খরচ কম। চাষে লাভজনক।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (বারি) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উপপরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত।বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কাজী নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মাইনুল ইসলাম, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।
মাঠ দিবসে হাইব্রিড ও ইনব্রিড জাতের বীজ ব্যবহার, ফলনের পার্থক্য, উৎপাদন ব্যয়সহ বিভিন্ন সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
অনুষ্ঠানে উপকূলীয় অঞ্চলের লবণাক্ত জমিতে সূর্যমুখী উৎপাদন, বিস্তার এবং সংগ্রহোত্তর প্রযুক্তি উদ্ভাবন কর্মসূচির আওতাধীন ৫০ জন কৃষাণ-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।