কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু।।
আমন ধানের চারা : বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে ময়মনসিংহ জেলার চর ভাবখালী, কাশিয়ার চর, কালিবাজার, চর ঝাউপারা ও জাগীর আলগীর এলাকার প্রায় ১০০ বন্যাদুর্গত পরিবারের প্রতিজনকে এক বিঘা জমি চাষ করার মতো ধানের চারা বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার (২৮ আগস্ট) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় খামারে আয়োজিত বন্যাদুর্গতদেও মাঝে আমন ধানের চারা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান।
ত্রাণ কর্মসূচির সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. জাকির হোসেনএর সঞ্চালনায় চারা বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জসিমউদ্দিন খান, ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. ছোলায়মান আলী ফকির, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আবু হাদী নূর আলী খান, আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মহির উদ্দিন, পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. এস এম বুলবুল, বাকৃবি সম্প্রসারণ কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম ফারুক, প্রধান খামার তত্তাবধায়ক প্রফেসর ড. মোঃ আব্দুস সালাম,প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল হক, প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল আলীম,রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ছাইফুল ইসলাম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক-কমকর্তা, কর্মচারী ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান বন্যার্তদের উদ্দেশে বলেন, ‘বন্যা পরবর্তী সময়ে পানি নেমে যাবার পর ধানের চারা পাওয়া নিয়ে কৃষকদের মাঝে সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা যায়। এজন্য বন্যা শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই ৫০০ কেজি ধানের বীজ থেকে চারা উৎপাদনের কাজ শুরু করেছিলাম। ফলে আজকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আপনাদের মাঝে বিনাধান-১১ ও ব্রি ধান ৭১ এর চারা প্রয়োজন অনুযায়ী সরবরাহ করতে পারছি।’
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে র্যালি, সেমিনার অনুষ্ঠিত।