Site icon

বর্ষসেরা ফিচার লেখক শাহীন সরদার সাংবাদিক আবুল বাশার

বাকৃবি প্রতিনিধি

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) কর্মরত বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও অনলাইনে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন বাকৃবি সাংবাদিক সমিতি (বাকৃবিসাস)। ১৯৬১ সালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দুই বছর পর ১৯৬৩ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে বাকৃবি সাংবাদিক সমিতি। তারা পড়ালেখার পাশাপাশি সর্বদা নিরলসভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া সংবাদ জাতির সামনে তুলে ধরছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা, উন্নয়ন, দুর্নিতি, অনিয়ম, সভা-সেমিনার, সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক কর্মকান্ড জাতির সামনে তুলে ধরছে। সাংবাদিকদের অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ জুগাতে প্রতিবছর সংবাদ ও কাজের দক্ষতার ভিত্তিতে ঘোষনা করা হয় বর্ষসেরা ফিচার লেখক ও সাংবাদিক। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্বািবদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (বাকৃবিসাস) বর্ষসেরা ১৭’ ফিচার লেখক হয়েছেন জাগোনিউজের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মো. শাহীন সরদার ও বর্ষসেরা সাংবাদিক নির্বাচিত হয়েেেছন দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকার সাংবাদিক আবুল বাশার মিরাজ । সভাপতি এস এম আশিফুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইউসুফ আলীর কার্যনির্বাহী কমিটি ১৭’ বর্ষসেরা সাংবাদিক ও ফিচার লেখক ঘোষনা করেন। কার্যনির্বাহী কমিটি ১৮’ এর দ্বায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বর্ষসেরা ফিচার লেখক ও বর্ষসেরা সাংবাদিকের ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর। এসময় বিদায়ী সভাপতি এস এম আশিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সচ্চিদানন্দ দাস চৌধুরী ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আতিকুর রহমান খোকন। এছাড়া কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ড. এ কে এম জাকির হোসেন, জনসংযোগ ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক দীন মোহাম্মদ দীনু, কার্যনিবাহী কমিটি ১৮’ এর সভাপতি শাহীদুজ্জামান সাগর , সাধারণ সম্পাদক নাজিব মুবিনসহ অন্যান্য সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে সদ্যবিদায়ী সভাপতি এস এম আশিফুল ইসলাম বলেন, সারাবছরের সকল দিক বিবেচনা করে বর্ষসেরা ফিচার লেখক ও বর্ষসেরা সাংবাদিক ঘোষনা করা হয়। যাতে অন্যান্য সদস্যরাও তাদের সংবাদ পরিবেশনা ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিতে অনুপ্রাণিত হয়।
নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি শাহীদুজ্জামান সাগর বলেন, প্রথমেই অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই এই অর্জনের জন্য। এই বছরও যেন আরো নতুনরুপে কর্মদক্ষ হিসেবে পরিচিত করতে পারো নিজেদের।

Exit mobile version