Site icon

শেরপুর জেলার নকলা উপজেলায় বিএডিসি’র বৃক্ষরোপন উৎসব

মো. মোশারফ হোসেন, শেরপুর প্রতিনিধি :

বিএডিসি’র বৃক্ষরোপন উৎসব

‘অপ্রতিরোধ্য দেশের অগ্রযাত্রা-ফলের পুষ্টি দেবে নতুন মাত্রা’ -এই প্রতপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) আলুবীজ হিমাগার নকলা, শেরপুরের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন উৎসব পালন করা হয়েছে।

১৫ জুলাই রবিবার সকালে উপজেলার পাঠাকাটা এলাকায় স্থাপিত হিমাগারে চত্তরে বিভিন্ন ফলের ও ঔষধি গাছ লাগিয়ে বৃক্ষরোপন উৎসবের উদ্বোধন করেন বিএডিসি নকলা আলু হিমাগার’র উপ-পরিচালক (ডিডি-টিসি) মো. রফিকুল ইসলাম ও উপ-সহকারী পরিচালক মো. মিজানুর রহমান।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে হিমাগারের সহকারী মেকানিক আমিনুল ইসলাম, চনদ্রকোণা ব্লকের আলু চাষী ও চন্দ্রকোণা কলেজের লাইব্রেরীয়ান কামরুজ্জামান গেন্দুসহ হিমাগারে কর্মরত অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় কৃষক-কৃষাণী, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

বিএডিসি’র অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবছর হিমাগার চত্তরে ৬০ টি ফলের গাছ ও ১০ টি ঔষুধী গাছ রোপন করা হলো। সরজমিনে হিমাগার চত্তর ঘুরে দেখা যায়, হিমাগার’র উপ-পরিচালক (ডিডি-টিসি) মো. রফিকুল ইসলাম ও উপ-সহকারী পরিচালক মো. মিজানুর রহমানের তত্বাবধানে হিমাগার চত্তরে এপর্যন্ত কয়েক’শ ফলের ও ঔষধী গাছ রোপন করা হয়েছে। তাছাড়া রয়েছে দৃষ্টি নন্দন ফুলের বিশাল বাগান। এতে করে পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষা হচ্ছে, পাশাপাশি পাওয়া যাচ্ছে নিরাপদ ফল।

দেশের প্রতিটি সরকারি ও বেসরকারি অফিস চত্তরে যদি নকলা বিএডিসি হিমাগার চত্তরের মত বিভিন্ন ফুল, ফল ও ঔষুধী গাছ বাগানের মত বাগান করা হত, তাহলে প্রকৃতি ফিরে পেত তার সৌন্দর্য, পাশাপাশি ফুল-ফলের পুষ্টি গুণ ও ঔষুধী গুণে উপকৃত হতেন হাজারো সাধারন জনগন এমনটাই মনে করছেন সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ।

Exit mobile version